আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে ভিও থ্রি দিয়ে ভিডিও তৈরি করা যায়। সো গাইস, আমি এস এস তাহসান আপনাদের সাথে। আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে আপনি এফেউ থ্রিটিকে ভিডিও বানাবেন। তো আমি প্রথমে যেটার জন্য ভিডিও বানাবো সেটা হচ্ছে—আপনাদেরকে দেখাই, এই যে আমি একটা স্ক্রিপ্ট নিয়েছি।
স্ক্রিপ্টটা হয়ে যায় একেকটা ঘুমের গল্প। আস্তে করবশত শান্ত নিডিবিলি গ্রামের রাত। চারদিকে নিস্তব্ধতায় শুধু দূরে ঝিঝি পোকার ডাক ভেসে আসছে। আকাশভর্তি তারা আর মাঝখানে একটি পূর্ণিমার চাঁদ।
ভিও থ্রি দিয়ে ভিডিও
তো এরকম। এখন একটা স্ক্রিপ্ট ১২ লাইনের। তো ১২ লাইনের স্ক্রিপ্টের জন্য প্রতি লাইনের জন্য কী চাইছে—প্রথমে পুরো অন্তরে রেসিপিটা আমি ফেরত দিয়ে দিয়ে বানাবো। তুমি আমাকে প্রতি লাইনের জন্য পুরোনো… তো আমাকে প্রতি লাইনের জন্য পুরোনো হয়ে গেছে তো, এই পুরোনোটা আমি প্রিয় থেকে দিবো।
এবং আমি এখানে প্রথমে যাই। এইখানে আমি ফয়েজ অফার অলরেডি করেছি। আপনারা শুনতেছেন কে জানি না। তো আমি এখানে ফিউচারে গেলাম। এবং আমি এই যে প্রথম পূরণটা দিলাম। আমি দুটো সার্টিফিকেট দেখাই—এটা এবং এইটা।
দেখেন, এই প্রথম ফোনটা দিলাম। এই যে ভিডিওটি দেখে নাও, আমি আপনাদেরকে আবার দেখাবো। ভিডিওটিতে যাওয়ার পরে এখানে নরমালে এভাবে থাকবে। তারপর টুলসে ক্লিক করবেন।
তারপর এই যে ক্রিয়েটর থ্রি ডটে যাওয়ার পর এই যে দেখেন। তারপর প্রথম ফোনটা আমি দিয়ে দিছি। আর আবার অন্যগুলো দিয়ে দেখাবো। এখানে ক্রিয়েট করে দিছে। এই যে দেখেন, এটা ডাউনলোড হয়ে গেছে।
তো সেমভাবে আমি এখন প্রথম প্রম ট্র্যাকেটে কাজ করছি। তো এখন আমি এসএসসির কাজ করব। এখন এই সেকেন্ড প্রম্পটের ক্ষেত্রে, তো আমি এই যে “ডায়েট নাইট প্রাইস”—এই যে, এটা একটা কপি করলাম।
এন্ড এখানে দিয়া সেন্ড করলাম। দেন ও আবার এটা বানাইবে। দেন একদিনে সময় নিবে। এভাবেই দেখি আমি এপাশে আরো কিছু আছে যা কাজ করাতে পারি কিনা। দেখে নেওয়ার পরে এখানে এটা একটা জিনিস সব বলে রাখা ভালো।
এখানে ডেইলি একটা লিমিট থাকে। সেইটা দিয়ে তিনটা ভিডিও বানানোর। তো তিনটা ভিডিওর বেশি আপনি বানাতে পারবেন না। জাস্ট এটা একটু মাইন্ড ইটেড, একটু মাথায় রাখবেন এই জায়গাটাতে। তো আমি দেখি এইখানে ৩ নাম্বার, ২ নাম্বার, ৩ নাম্বার, ১ নাম্বার, ২ নাম্বার, ৩ নাম্বার দাও।
তিনটা ফোন দিলাম আর একটা কলম দিয়ে কাজ করতে পারি কিনা। আরেকটা সাইডে তিনটা কিছু তো হয় না রে। আচ্ছা, এই পাশে আরও নেই। হয়তো বুঝতেই পারতেছেন কিভাবে বানাবেন না, অলরেডি হবে না এখন।
এই জায়গা থেকে স্ক্রিপ্টটা পেয়ে গেছি। এই যে তো এখন সেকেন্ড স্ক্রিপ্টের ভিডিও বানিয়েছি। এবং এই যে নাম্বার স্ক্রিপ্টের ভিডিও পেয়ে গেছি। তিনটা ডলফিনের একটা দুইটা লাগবে। দেখি কেমন লাগে, ডাউনলোড।
একটা টেবিল রাখা আছে এখানে, লাশ নিয়ে দেখি। কিছুক্ষণ আগে হয়তো বানাও না। এখন সোয়া নাম্বারটা দেই। এরাও, এইখানে এটা আমি ক্লিক করলাম। স্পিডটা বাড়িয়ে দিব।
আজকের গল্প শুরু হচ্ছে একান্ত নিরিবিলি গ্রামের রাত আটটার দিকে। নিস্তব্ধতা শুধু পুড়েছে উপকার বেশি আসবে। আকাশভর্তি তারা আর মাঝখানে এখানে আকাশভর্তি তারা, একটু পূর্ণিমার চাঁদ। সাদা আলোয় ভেসে যাচ্ছে মাঠ আর গাছপালা।
গ্রামের পাশে ছিল ছোট্ট এক পুকুর। সেই পুকুরের ধারে বসে আছে রাজু, একটি খরগোশ। এটা স্পিডকে একটু সময় দেওয়া লাগবে। আজকের গল্প শুরু হচ্ছে একান্ত নিরিবিলি গ্রামের রাতে।
এই নিস্তব্ধতা শুধু পুড়েছে কি পোকার বেশি, না জানি। আকাশভর্তি তারা আর মাঝখানে একটু পূর্ণিমার রাতে সাদা আলোয় ভেসে যাচ্ছে মাঠ আর গাছপালা। গ্রামের পাশে ছিল ছোট্ট এক পুকুর।
সেই পুকুরের ধারে বসে আছে লাজুক একটি। তার নাম টুকটুকি। টুকটুকি আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাববে—আচ্ছা, এখান থেকে আমি কি করবো? এইখানে আছে, এইখানে, এই যে।
এইখানে গোবরে। যদিও একটু নাম্বার দিয়ে দিলাম। এন্ড এখানে প্রায়ে নেওয়া বন্ধ হইছে। এইখানেই সব নাম্বারটা দিলাম। এই যে স্বাদ নাম্বরটা দিলাম।
রাঙা দিলাম। দেন স্টার্টে করবো কি। পিন্টুকে আমি আজ আর একটা আছে। আরেকটা, এই গ্যাসটাই করবো। তারপর এখানে যাবো। তারপর এখানে কয়েকটা।
তারপর শটগানটা নেওয়ার পরে প্রিন্সেস মিডিয়া। তার পরে সিক্রেট দিয়ে এখানে নাম বড়া। এখন দেখি কোনটা হইতেছে। এটা হয়ে গেছে। এইখানে একটু ফাস্ট করা লাগবে।
সেই পুকুরের ধারে বসে আছে লাজুক একটি খরগোশ। তার নাম টুকটুকি। টুকটুকি আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাববে—তারা কি গল্প করে? ঠিক তখনই চারপাশে জ্বলে উঠল অসংখ্য জোনাকি।
মনে হলো যেন চাঁদের আলো নেমে এসে মাটিতে নাচতে শুরু করেছে। টুকটুকি মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে রইলো। জোনাকিরা নাচতে নাচতে বললো—“আমরা আকাশের তারা নই, কিন্তু আমরা আজকে সুন্দর ঘুরতে এসেছি।
যখন তুমি ঘুমাবে, আমরা তোমার স্বপ্নকে আলোকিত করব।” আচ্ছা, আলোকিত করব গেল। তোমার স্বপ্নকে আলোকিত করব। এটা পাওয়া গেছে যদিও। ডাউনলোড করে নিতাম।
ইম্পরট্যান্ট, এইখানে করব। ধীরে ধীরে বাতাস আরো ঠান্ডা হবে। গাছের পাতার শব্দ যেন ডোরে গাইতে লাগলো। টুকটুকির চোখ ভারী। এখন কিছু, এইখান থেকে আমি স্ক্রিপ্ট নেই, ঠিক আছে।
এইখানটাতে নিয়ে এসে দেখি কোনটা সুন্দর। এইটা ডাউনলোড করেছো অলরেডি। আরো ০২:০২ পেন্ডিং আছে। আর এইটা হচ্ছে ভিডিওটা। আমি এটা নিব।
আচ্ছা, এটা এটা তোর প্রায় এটা এটা বাইরাইছে। এন্ড তোমার স্বপ্নকে আলোকিত করবো। ধীরে ধীরে বাতাস আরো ঠান্ডা। গাছের পাতার শব্দ যেন ডোরে গাইতে লাগলো। টুকটুকির চোখ ভারী হয়ে এলো।
এ ফাঁসের ওপর শুয়ে পড়লো। আর জোনাকি আলো তাকে ঘিরে। এখন একটু একটু কমায় দে। টুকটুকির চোখ ভারী হয়ে এলো। এ ফাঁসের ওপর শুয়ে পড়লো।
আর জোনাকি আলোকিত করে রাখে। তার তার আর জোনাকিরা মিলে তাকে রূপকথার মতো মিষ্টি এক স্বপ্ন উপহার দিলো। একটি নিরাপদ, শান্ত, ভালোবাসায় ভরা স্বপ্ন।
এবং ধীরে ধীরে রাতের নিস্তব্ধতার সাথে সাথে তোমার চোখ নামিয়ে আসবে। তা সে ধীরে ধীরে শান্ত হয়ে আসে। এখন সময় ঘুমিয়ে পড়ার। শুভ রাত্রি।
আরও পড়ুনঃ কথা বলার ৫টি কৌশল যাতে শ্রোতা মুগ্ধ হতে বাধ্য! – 5 Unique Talking Method To impress